________________
ভাবনা শুধরায় জন্ম-জন্মান্তর
শক্তি পাবে।
শক্তি চেয়ে কার্য সিদ্ধ করাে !
| এক ভাইকে আমি বললাম যে, এই নয় কলমে সবকিছু সমাবিষ্ট হয়েছে। এতে। কিছু বাদ যায় নি। তুমি এই নয় কলম রােজ পড়বে ! পরে সে বললাে যে, কিন্তু এ সম্ভব হবে না। আমি বললাম, “আরে, আমি কিছু করতে বলি নি। হবে না এরকম কেন বলছাে ? তুমি তাে শুধু এটুকুই বলবে যে, ‘হে দাদা ভগবান, আমাকে শক্তি। দিন। শক্তি চাইতে বলেছি। তখন সে বললাে যে, ‘এ তাে মজার কাজ ! লােকে তাে (সংসারে) করতেই শেখায় !
তারপর সে আমাকে বললাে, “এই শক্তি কে দেয় ? আমি বললাম ‘শক্তি আমি দিই। তুমি যা চাইবে আমি সে শক্তি দেওয়ার জন্যে তৈরী। তুমি নিজে চাইতে জানাে না তাই আমাকে শেখাতে হচ্ছে যে এইভাবে শক্তি চাও। শেখাতে হচ্ছে না কি? তখন সে বুঝতে পারলাে , পরে বললাে যে এটুকু তাে করতে পারবাে , এতেই সব সমাবিষ্ট হয়ে গেছে !
এ তােমার করার নয়, তুমি কিছু করবে না। একান্তে বসে অন্যদিনের চেয়ে দুটো রুটি বেশি খাও কিন্তু এই শক্তি চাইতে থাকো। তাতে আমাকে বললাে, এ কথা আমার পছন্দ হয়েছে।”
প্রশ্নকর্তা : প্রথমে তাে এই শঙ্কা হয় যে শক্তি চাইলে পাবাে কি পাবাে না ?
দাদাশ্রী : এই শঙ্কা তাে ভুল প্রমাণিত হয়েছে। এখন এই শক্তি চাইছাে তাে ? তােমার মধ্যে এই শক্তি উৎপন্ন হওয়ার পরে এই শক্তিই কাজ করাবে। তােমার করার কিছু নেই। তুমি করলে অহংকার বেড়ে যাবে। আমি করতে যাচ্ছি কিন্তু হচ্ছে না, এরকম হয়ে যাবে। সেইজন্যে আগে শক্তি চাও।
প্রশ্নকর্তা : এই নয় কলমে আমি শক্তি চাইছি যে এরকম করবাে না, করাবাে না,