________________
সম্পাদকীয়
সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘরের, বাইরের ব্যবহারে লােকেদের মুখে এরকম শােনা যায় যে যা করতে চাই না তা হয়ে যাচ্ছে ! যা করতে চাইছি তা হচ্ছে না ! খুব ভাবনা করছি, করার দৃঢ় নিশ্চয় আছে, প্রচেষ্টাও করছি, তবুও হচ্ছে না !
সাধকদের নিয়ে সমস্ত ধর্ম উপদেশকদের চিরকালের অভিযােগ এই যে আমরা যা বলছি তা তােমরা আত্মসাৎ করছে না। শ্রোতারাও হতাশায় মুহ্যমান হয়ে পড়ে যে । এত এত ধর্ম করা সত্ত্বেও আচরণে কেন আসে না । এর রহস্য কি ? কোথায় আটকাচ্ছে ? কি ভাবে এই ভুল ভাঙা যায় ?
| পরমপূজ্য দাদাশ্রী এই কালের মানুষের ক্ষমতা দেখে সেই অনুসারে এর সমাধান এক নতুন দৃষ্টিকোন থেকে সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে দিয়েছেন। পূজ্য দাদাশ্রী বৈজ্ঞানিক স্পষ্টীকরণ করেছেন যে ব্যবহার তাে পরিণাম বা এফেক্ট আর ভাব তার। কারণ বা কজ। পরিণামে সােজাসুজি কোন পরিবর্তন করা যায় না ; কিন্তু এই পরিবর্তন বৈজ্ঞানিক রীতি অনুসারে আনা যায়। কারণ বদলালে তাে পরিণাম স্বয়ং-ই বদলে যাবে! কারণ বদলানাের জন্যে এখন এই জন্মে নতুন করে ভাব বদলাও। এই ভাব বদলানাের জন্যে পূজ্য দাদাশ্রী নয় কলম-এ দেওয়া ভাবনা ভাবতে শিখিয়েছেন। সমস্ত শাস্ত্র যে উপদেশ দিচ্ছে কিন্তু যা পরিণাম পাচ্ছে না তার সার পূজ্যশ্রী নয় কলম-এর মাধ্যমে দিয়েছেন একেবারে মূল থেকে পরিবর্তন করার চাবিকাঠিরূপে, যা অনুসরন করে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই জীবন তাে বটেই, জন্ম-জন্মান্তরও শুধরে নিয়েছে। বাস্তবে এই জন্মে। বাহ্য পরিবর্তন হয় না কিন্তু এই নয় কলমের ভাবনা ভাবাতে অন্তরে নতুন কারণ। চিরকালের জন্যে বদলে যায় আর অসীম শান্তি থাকে। অন্যের দোষ দেখা বন্ধ হয়ে যায় যা পরম শান্তি লাভের পরম কারণ স্বরূপ হয় ! আর এদের মধ্যে অনেকেই। পূর্বজন্মে এই নয় কলমের সমার্থক ভাবনা ভেবে এসেছিল যার ফলস্বরূপ এখন এই লিংক (সূত্র) পেয়ে তা ব্যবহারে তাড়াতাড়ি পরিণাম পেয়েছে !